Top News

ভাই সারাদিন আমরা হই চই গল্প জাপলংগের ঠান্ডা পানিতে মেঘ-বৃষ্টি পেরিয়ে আমরা এসেছি জাপলংগের আমরা অনেক বন্ধুরা যারা অনেকেই চিনেন আমাকে চেনেন না তাদেরকে চিনতে পারছেন কিনা অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন

হঠাৎ করে বদলে যায় তা গরম ঠান্ডা পানি তাহলে কি মজা লাগতেছে আমরা বন্ধুরা অনেকেই বলতেছে যে এত ঠান্ডা পানীয় সাদা পাথর আর মাছের হইচই করছে আমাদের পাও এসে মাঝে কামড় দিচ্ছে অনেক মজা করতেছেন জাফলং

আমাদের অনেক কাপড় গুলা একটি লুঙ্গির পরের গাছের মাঝে লুকিয়ে রাখে আমরা সব বন্ধুরা পানিতে নেমে যায় আমাদের গঞ্জি পড়ে আমাদেরকে কেমন লাগছে অবশ্যই আপনারা কমেন্ট করে জানাবেন

কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার একটি সুন্দর দ্বীপ। এই দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কিমি।

কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিমি উত্তর-পশ্চিমে এবং মহেশখালি দ্বীপের দক্ষিনে সোনাদিয়া দ্বীপটি অবস্থিত। একটি খাল দ্বারা এটি মহেশখালি দ্বীপ থেকে বিছিন্ন হয়েছে। তিন দিকে সমুদ্র সৈকত, সাগর লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি, কেয়া- নিশিন্দার ঝোপ, ছোট-বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন এবং বিচিত্র প্রজাতির জলাচর পাখি দ্বীপটিকে করেছে অনন্য

বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। সোনাদিয়া দ্বীপের মানব বসতির ইতিহাস মাত্র ১০০-১২৫ বছরের। দ্বীপটি ২টি পাড়ায় বিভক্ত। পূর্ব ও পশ্চিম পাড়া। দ্বীপের মোট জনবসতি প্রায় ২০০০ জন। এই দ্বীপে ২টি মসজিদ, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি সাইক্লোন সেন্টার, আনুমানিক ১২টি গভীর নলকূপ রয়েছে। পূর্ব পাড়ায় তুলনামূলকভাবে জনবসতি বেশী। মাছ ধরা

এবং মাছ শুকানো, চিংড়ি ও মাছের পোনা আহরন দ্বীপের মানুষের প্রধান পেশা। কিছু মানুষ ইঞ্জিন চালিত নৌকা ও কাঠের সাধারন নৌকা এবং উহা চালানোর সহকারী হিসাবে কাজ করেও জীবিকা নির্বাহ করে। চারিদিকে নোনা পানি বেষ্টিত হওয়ায় এই দ্বীপে তেমন কোন খাদ্য শষ্য উৎপাদন করা সম্ভব হয় না। দৈনন্দিন প্রয়োজনাদি জিনিস পত্র সব মহেশখালি থেকে ক্রয় করে আনতে হয়।


আমাদের বন্ধুরা মিলে আমরা জাফলং বেড়াতে যাই সেখান থেকে আমরা এই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল আমরা ঢাকা থেকে কিছু ফ্রেন্ড সেরা হাসির ছিল আমাদের সঙ্গে

তাদেরকে নিয়ে আমরা জাফলং বেড়াতে যাই সেখান থেকে ছবিগুলো তোলা হয়েছিল আমরা মোটরসাইকেল একটু আগেই আমরা সিলেট থেকে জাফলং চলে যায় একবারে

স্পটে চলে গিয়েছিলাম আমরা  কিছু সমস্যা রয়েছে তা কোন কিছু করার নেই আমরা অবশ্যই মেঘ-বৃষ্টি পেরিয়ে আমরা আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে আমাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছে যায়

আমাদের সাথে অনেক বন্ধুরা আশা ছিল তাদেরকে অনেক প্রিয় দেখা যাচ্ছেনা অনেকের মোটরসাইকেল নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে অনেক কষ্টের পর আমরা জাফলংয়ে চলে যাই

আমরা সারাদিন অনেক মজা করেছি অনেক বন্ধুরা ছিল সিলেটের বন্ধু ছিল আমার মনরে বন্ধু ছিল ঢাকার বন্ধুরা ছিল তা অনেক মজা হয়েছে সারাদিন পানির মধ্যে হৈচৈ করতে অনেক ভালো লেগেছে


কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার একটি সুন্দর দ্বীপ। এই দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কিমি।

কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিমি উত্তর-পশ্চিমে এবং মহেশখালি দ্বীপের দক্ষিনে সোনাদিয়া দ্বীপটি অবস্থিত। একটি খাল দ্বারা এটি মহেশখালি দ্বীপ থেকে বিছিন্ন হয়েছে। তিন দিকে সমুদ্র সৈকত, সাগর লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি, কেয়া- নিশিন্দার ঝোপ, ছোট-বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন এবং বিচিত্র প্রজাতির জলাচর পাখি দ্বীপটিকে করেছে অনন্য

বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। সোনাদিয়া দ্বীপের মানব বসতির ইতিহাস মাত্র ১০০-১২৫ বছরের। দ্বীপটি ২টি পাড়ায় বিভক্ত। পূর্ব ও পশ্চিম পাড়া। দ্বীপের মোট জনবসতি প্রায় ২০০০ জন। এই দ্বীপে ২টি মসজিদ, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি সাইক্লোন সেন্টার, আনুমানিক ১২টি গভীর নলকূপ রয়েছে। পূর্ব পাড়ায় তুলনামূলকভাবে জনবসতি বেশী। মাছ ধরা

এবং মাছ শুকানো, চিংড়ি ও মাছের পোনা আহরন দ্বীপের মানুষের প্রধান পেশা। কিছু মানুষ ইঞ্জিন চালিত নৌকা ও কাঠের সাধারন নৌকা এবং উহা চালানোর সহকারী হিসাবে কাজ করেও জীবিকা নির্বাহ করে। চারিদিকে নোনা পানি বেষ্টিত হওয়ায় এই দ্বীপে তেমন কোন খাদ্য শষ্য উৎপাদন করা সম্ভব হয় না। দৈনন্দিন প্রয়োজনাদি জিনিস পত্র সব মহেশখালি থেকে ক্রয় করে আনতে হয়।

Fashion

jaflong