June 2020
ভাই সারাদিন আমরা হই চই গল্প জাপলংগের ঠান্ডা পানিতে মেঘ-বৃষ্টি পেরিয়ে আমরা এসেছি জাপলংগের আমরা অনেক বন্ধুরা যারা অনেকেই চিনেন আমাকে চেনেন না তাদেরকে চিনতে পারছেন কিনা অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন

হঠাৎ করে বদলে যায় তা গরম ঠান্ডা পানি তাহলে কি মজা লাগতেছে আমরা বন্ধুরা অনেকেই বলতেছে যে এত ঠান্ডা পানীয় সাদা পাথর আর মাছের হইচই করছে আমাদের পাও এসে মাঝে কামড় দিচ্ছে অনেক মজা করতেছেন জাফলং

আমাদের অনেক কাপড় গুলা একটি লুঙ্গির পরের গাছের মাঝে লুকিয়ে রাখে আমরা সব বন্ধুরা পানিতে নেমে যায় আমাদের গঞ্জি পড়ে আমাদেরকে কেমন লাগছে অবশ্যই আপনারা কমেন্ট করে জানাবেন

কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার একটি সুন্দর দ্বীপ। এই দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কিমি।

কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিমি উত্তর-পশ্চিমে এবং মহেশখালি দ্বীপের দক্ষিনে সোনাদিয়া দ্বীপটি অবস্থিত। একটি খাল দ্বারা এটি মহেশখালি দ্বীপ থেকে বিছিন্ন হয়েছে। তিন দিকে সমুদ্র সৈকত, সাগর লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি, কেয়া- নিশিন্দার ঝোপ, ছোট-বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন এবং বিচিত্র প্রজাতির জলাচর পাখি দ্বীপটিকে করেছে অনন্য

বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। সোনাদিয়া দ্বীপের মানব বসতির ইতিহাস মাত্র ১০০-১২৫ বছরের। দ্বীপটি ২টি পাড়ায় বিভক্ত। পূর্ব ও পশ্চিম পাড়া। দ্বীপের মোট জনবসতি প্রায় ২০০০ জন। এই দ্বীপে ২টি মসজিদ, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি সাইক্লোন সেন্টার, আনুমানিক ১২টি গভীর নলকূপ রয়েছে। পূর্ব পাড়ায় তুলনামূলকভাবে জনবসতি বেশী। মাছ ধরা

এবং মাছ শুকানো, চিংড়ি ও মাছের পোনা আহরন দ্বীপের মানুষের প্রধান পেশা। কিছু মানুষ ইঞ্জিন চালিত নৌকা ও কাঠের সাধারন নৌকা এবং উহা চালানোর সহকারী হিসাবে কাজ করেও জীবিকা নির্বাহ করে। চারিদিকে নোনা পানি বেষ্টিত হওয়ায় এই দ্বীপে তেমন কোন খাদ্য শষ্য উৎপাদন করা সম্ভব হয় না। দৈনন্দিন প্রয়োজনাদি জিনিস পত্র সব মহেশখালি থেকে ক্রয় করে আনতে হয়।


আমাদের বন্ধুরা মিলে আমরা জাফলং বেড়াতে যাই সেখান থেকে আমরা এই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল আমরা ঢাকা থেকে কিছু ফ্রেন্ড সেরা হাসির ছিল আমাদের সঙ্গে

তাদেরকে নিয়ে আমরা জাফলং বেড়াতে যাই সেখান থেকে ছবিগুলো তোলা হয়েছিল আমরা মোটরসাইকেল একটু আগেই আমরা সিলেট থেকে জাফলং চলে যায় একবারে

স্পটে চলে গিয়েছিলাম আমরা  কিছু সমস্যা রয়েছে তা কোন কিছু করার নেই আমরা অবশ্যই মেঘ-বৃষ্টি পেরিয়ে আমরা আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে আমাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছে যায়

আমাদের সাথে অনেক বন্ধুরা আশা ছিল তাদেরকে অনেক প্রিয় দেখা যাচ্ছেনা অনেকের মোটরসাইকেল নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে অনেক কষ্টের পর আমরা জাফলংয়ে চলে যাই

আমরা সারাদিন অনেক মজা করেছি অনেক বন্ধুরা ছিল সিলেটের বন্ধু ছিল আমার মনরে বন্ধু ছিল ঢাকার বন্ধুরা ছিল তা অনেক মজা হয়েছে সারাদিন পানির মধ্যে হৈচৈ করতে অনেক ভালো লেগেছে


কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার একটি সুন্দর দ্বীপ। এই দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কিমি।

কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিমি উত্তর-পশ্চিমে এবং মহেশখালি দ্বীপের দক্ষিনে সোনাদিয়া দ্বীপটি অবস্থিত। একটি খাল দ্বারা এটি মহেশখালি দ্বীপ থেকে বিছিন্ন হয়েছে। তিন দিকে সমুদ্র সৈকত, সাগর লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি, কেয়া- নিশিন্দার ঝোপ, ছোট-বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন এবং বিচিত্র প্রজাতির জলাচর পাখি দ্বীপটিকে করেছে অনন্য

বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। সোনাদিয়া দ্বীপের মানব বসতির ইতিহাস মাত্র ১০০-১২৫ বছরের। দ্বীপটি ২টি পাড়ায় বিভক্ত। পূর্ব ও পশ্চিম পাড়া। দ্বীপের মোট জনবসতি প্রায় ২০০০ জন। এই দ্বীপে ২টি মসজিদ, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি সাইক্লোন সেন্টার, আনুমানিক ১২টি গভীর নলকূপ রয়েছে। পূর্ব পাড়ায় তুলনামূলকভাবে জনবসতি বেশী। মাছ ধরা

এবং মাছ শুকানো, চিংড়ি ও মাছের পোনা আহরন দ্বীপের মানুষের প্রধান পেশা। কিছু মানুষ ইঞ্জিন চালিত নৌকা ও কাঠের সাধারন নৌকা এবং উহা চালানোর সহকারী হিসাবে কাজ করেও জীবিকা নির্বাহ করে। চারিদিকে নোনা পানি বেষ্টিত হওয়ায় এই দ্বীপে তেমন কোন খাদ্য শষ্য উৎপাদন করা সম্ভব হয় না। দৈনন্দিন প্রয়োজনাদি জিনিস পত্র সব মহেশখালি থেকে ক্রয় করে আনতে হয়।
সোনাদিয়া দ্বীপ (Sonadia Dwip) কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার একটি সুন্দর দ্বীপ। এই দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কিমি।

কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিমি উত্তর-পশ্চিমে এবং মহেশখালি দ্বীপের দক্ষিনে সোনাদিয়া দ্বীপটি অবস্থিত। একটি খাল দ্বারা এটি মহেশখালি দ্বীপ থেকে বিছিন্ন হয়েছে। তিন দিকে সমুদ্র সৈকত, সাগর লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি, কেয়া- নিশিন্দার ঝোপ, ছোট-বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন এবং বিচিত্র প্রজাতির জলাচর পাখি দ্বীপটিকে করেছে অনন্য

বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। সোনাদিয়া দ্বীপের মানব বসতির ইতিহাস মাত্র ১০০-১২৫ বছরের। দ্বীপটি ২টি পাড়ায় বিভক্ত। পূর্ব ও পশ্চিম পাড়া। দ্বীপের মোট জনবসতি প্রায় ২০০০ জন। এই দ্বীপে ২টি মসজিদ, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি সাইক্লোন সেন্টার, আনুমানিক ১২টি গভীর নলকূপ রয়েছে। পূর্ব পাড়ায় তুলনামূলকভাবে জনবসতি বেশী। মাছ ধরা

এবং মাছ শুকানো, চিংড়ি ও মাছের পোনা আহরন দ্বীপের মানুষের প্রধান পেশা। কিছু মানুষ ইঞ্জিন চালিত নৌকা ও কাঠের সাধারন নৌকা এবং উহা চালানোর সহকারী হিসাবে কাজ করেও জীবিকা নির্বাহ করে। চারিদিকে নোনা পানি বেষ্টিত হওয়ায় এই দ্বীপে তেমন কোন খাদ্য শষ্য উৎপাদন করা সম্ভব হয় না। দৈনন্দিন প্রয়োজনাদি জিনিস পত্র সব মহেশখালি থেকে ক্রয় করে আনতে হয়।
















আমাদের বন্ধুরা মিলে আমরা বিছানাকান্দি বেড়াতে যাই সেখান থেকে আমরা এই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল আমরা ঢাকা থেকে কিছু ফ্রেন্ড সেরা হাসির ছিল আমাদের সঙ্গে

তাদেরকে নিয়ে আমরা বিছানাকান্দি বেড়াতে যাই সেখান থেকে ছবিগুলো তোলা হয়েছিল আমরা মোটরসাইকেল একটু আগেই আমরা সিলেট থেকে বিছনাকান্দি চলে যায় একবারে

চলে গিয়েছিলাম আমরা কিছু সমস্যা রয়েছে তা কোন কিছু করার নেই আমরা অবশ্যই মেঘ-বৃষ্টি পেরিয়ে আমরা জানি চলে যায়


এখানে খাসিয়া পাহাড়ের অনেকগুলো ধাপ দুই পাশ থেকে এক বিন্দুতে এসে মিলেছে। পাহাড়ের খাঁজে সুউচ্চ ঝর্ণা। বর্ষায় থোকা থোকা মেঘ আটকে থাকে পাহাড়ের গায়ে। পূর্ব দিক থেকে পিয়াইন নদীর একটি শাখা পাহাড়ের নীচ দিয়ে চলে গেছে ভোলাগঞ্জের দিকে। পাহাড় থেকে নেমে আসা স্রোতের সাথে বড় বড় পাথর এসে জমা হয় বিছনাকান্দি।

বিছনাকান্দি ও মুলতঃ জাফলংয়ের মতোই একটি পাথর কোয়ারী। শীতকালে যান্ত্রিক পাথর উত্তোলন- সেই সাথে পাথরবাহী নৌকা, ট্রাকের উৎপাতের কারনে পর্যটকদের জন্য এসময় উপযুক্ত নয়। কিন্তু বর্ষায় এইসব থাকেনা বলে পাহাড়, নদী, ঝর্ণা, মেঘের সমন্বয়ে বিছনাকান্দি হয়ে উঠে এক অনিন্দ্য সুন্দর গন্তব্য।
বিছনাকান্দি যাওয়ার একাধিক পথ আছে। বিমানবন্দরের দিকে এগিয়ে সিলেট গোয়াইনঘাট সড়ক ধরে হাতের বামে মোড় নিয়ে যেতে হয় হাদারপাড়। হাদারপাড় বিছনাকান্দির একেবারেই পাশে। এখান থেকে স্থানীয় নৌকা নিয়ে বিছনাকান্দি। হাদারপাড় পর্যন্ত গাড়ী যায়। সিলেট থেকে দূরত্ব বেশী না হলে ও কিন্তু রাস্তার অবস্থা ভালো নয়। (সিলেট) আম্বরখানা থেকে হাদারপাড় পর্যন্ত ভাড়ার সিএনজি পাওয়া যায়।

পর্যটকদের জন্য আরেকটি বিকল্প হচ্ছে- বিছনাকান্দি যাওয়ার জন্য পাংথুমাই চলে আসা। বড়হিল ঝর্ণার কাছ থেকেই পিয়াইন নদীর একটি শাখা পশ্চিম দিকে চলে গেছে বিছনাকান্দি। নৌকা নিয়ে পাহাড়ের নীচ দিয়ে প্রবাহমান এই পাহাড়ী নদী ধরে বিছনাকান্দি যাওয়ার মুহুর্তগুলো দারুন স্মরনীয় হয়ে থাকবে। নৌকা সময় লাগে একঘন্টার একটু বেশী।















অনিয়ন্ত্রিত পাথর উত্তোলন ও পাথরভাঙ্গা ( ক্রাশার) মেশিনের উৎপাতে আগের সেই সৌন্দর্য্য অবশিষ্ট না থাকলে ও এখনো সিলেটে বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে জাফলং ‘মাস্ট সি’ গন্তব্য। উত্তর খাসিয়া হিলস থেকে নেমে আসা ডাউকী নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে পিয়াইন নাম নিয়ে, এই পিয়াইন নদীর অববাহিকাতেই জাফলং- সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার পূর্ব জাফলং ইউনিয়নে। সিলেট শহর থেকে ৬২ কিমি উত্তর-পূর্বে এর অবস্থান, গাড়ী থেকে নেমে ভাড়ার নৌকা নিয়ে জিরোপয়েন্টে যাওয়া যায়, যেখানে রয়েছে ডাউকি’র ঝুলন্ত সেতু। খেয়া বা ভাড়া নৌকায় নদী পেরিয়ে পশ্চিম তীরে গেলে খাসিয়া আদিবাসীদের গ্রাম সংগ্রামপুঞ্জি ও নকশীয়াপুঞ্জি। নদীর পাড় থেকে স্থানীয় বাহনযোগে এসব পুঞ্জী ঘুরে বেড়ানো যায়। নকশীয়াপুঞ্জির পাশেই জাফলং চা বাগান। কোন কোন পর্যটক চা বাগানে ঘুরে বেড়াতে ও পছন্দ করেন।

জাফলং যাওয়ার সাত কিঃমি আগে তামাবিলে ও পর্যটকরা যাত্রাবিরতি করেন। তামাবিল মুলতঃ ল্যান্ড কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট। কাস্টমস অফিসের ঠিক পেছনেই সীমান্তরেখা ঘেঁষে অবস্থান করছে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের গনকবর।

তামাবিল যাওয়ার আগে জৈন্তিয়াপুর উপজেলা সদর। ইতিহাসপ্রিয় পর্যটকরা এখানে পুরনো রাজবাড়ীর ধ্বংসাবশেষ দেখে যেতে পারেন। উল্লেখ্য যে, প্রাগৈতিহাসিককাল থেকে জৈন্তিয়া ছিলো একটি স্বাধীন রাজ্য যা ১৮৩০ সালে বৃটিশ সাম্রাজ্যের দখলভুক্ত হয়। প্রাচীন রাজ্য জৈন্তিয়ার গুরুত্বপূর্ণ জনগোষ্ঠী খাসিয়াদের স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে এখনো কিছু ম্যাগালিথিক স্মৃতিস্তম্ভ চোখে পড়ে। জ়ৈন্তিয়াপুর উপজেলা অফিসের কাছেই রয়েছে সাইট্রাস গবেষনা কেন্দ্র। তেজপাতা, লেবু, সাতকড়া সহ বিভিন্ন প্রজাতির ফলের বাগান রয়েছে এখানে, এই গবেষনা কেন্দ্র থেকে অদূরেই বেশ কয়েকটি ঝর্ণা দৃশ্যমান।

জৈন্তিয়াপুর ও তামাবিল এর মাঝামঝি রয়েছে শ্রীপুর। হাতের বামে শ্রীপুর পিকনিক সেন্টার, ডানপাশে একটূ এগিয়ে গেলেই শ্রীপুর পাথর কোয়ারী।

বিশেষ করে বর্ষাকালে জৈন্তাপুর থেকে তামাবিল পর্যন্ত ভ্রমন এক অনন্য অভিজ্ঞতা। সড়কের পাশেই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল খাসিয়া পর্বত, ঘনসবুজে ঢাকা। এই সবুজের মধ্যে সাদা মেঘের দূরন্ত খেলা আর অনেকগুলো ঝর্ণার উচ্ছ্বাস।

যদি ও শীতকালেই পর্যটক সমাগম বেশী হয় কিন্তু এই অঞ্চলের পাহাড়ের সবুজ, মেঘ ও ঝর্ণার প্রকৃত সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায় বর্ষাকালে। সিলেটে বর্ষা সাধারনতঃ দীর্ঘ হয়। সেই হিসেবে এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ভ্রমনের উপযুক্ত সময়।
সালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন অবশ্যই ভালোই আছেন আমরা চার বন্ধু ঘুরতে বেরিয়েছি ঈদের পরের দিন জাফলং রাতারগুল এরপর অনেক জায়গায় আমরা ঘুরবো
আজ আমরা সারাদিন ঘুরাবো জাফলং পান্থুমাই এরপরে লালাখাল আমরা চার বন্ধু মোটরবাইকে ঘুরে বেড়াবে

আমরা লালাখাল গেছি অনেক দূরে একবারে বর্ডারের শেষ সীমানা নীল পানি খুব সুন্দর পরিবেশ আপনারা নৌকা ভাড়া করে এখানে আসতে হবে সিলেট থেকে এক লালাকাল যাওয়ার মাত্র 44 কিলো ভিতরে কোন মানিক আমরা মোটরবাইকে চলে গেছে আধাঘন্টা লেগেছে আমাদের আপনারা জানিনা আপনারা কিভাবে যাবেন না যাবেন আমরা


মোটরবাইকে আমরা লালাখাল গিয়েছিলাম সবগুলো সর্বোচ্চ আমাদের 50 মিনিট লেগেছে আপনাদের এলাকার নীল পানি ভরতে আপনাদের সময় লাগবে না হলে এক ঘন্টার মতন লাগবে যদি আপনারা যদি সাঁতার কাটেন তাহলে আরো বেশি লাগতে পারে


জৈন্তাপুর উপজেলার অন্যতম শীর্ষ পর্যটন কেন্দ্র লালাখাল পাহাড়, প্রাকৃতিক বন, চা বাগান এবং জৈন্তা পাহাড়ের অন্তর্গত নদী যা ভারতের মেঘালয় রেঞ্জের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ভারতীয় অংশ থেকে প্রবাহিত, মেন্টডু নদী শাড়ি হিসাবে লালাখলে প্রবেশ করে এবং সারিঘাট পেরিয়ে গুইয়ান নদীর সাথে মিলিত হয়। লালাখাল থেকে সারিঘাট পর্যন্ত নদীর প্রায় 12 কিলোমিটার নদীর প্রসারিত জলে শীতের শীতে (পাশাপাশি বৃষ্টি না হলে অন্যান্য মৌসুমে) জলের রঙ স্বচ্ছ সবুজ থাকে water জলের সাথে প্রবাহিত খনিজগুলি এবং বেলে নদীর বিছানার কারণে ।